প্রাথমিক শেষ পরীক্ষা ( বৃত্তি পরীক্ষা ) সমগ্র প্রশ্ন ও উত্তর – ২০১৮ | প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ, পঃবঃ পরিচালিত
প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ, পঃবঃ পরিচালিত
প্রাথমিক শেষ পরীক্ষা (বৃত্তি পরীক্ষা) সমগ্র প্রশ্ন ও উত্তর – ২০১৮
পূর্ণমান- ১০০, বিষয় : বাংলা, সময় : ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট
১। যে কোনো চারটি প্রশ্নের উত্তর দাও : ৪ × ৮ = ৩২
ক) “জ্যোতি ততক্ষণে উঠে বসেছে ঘোড়ার পিঠে” – কোন রচনার অংশ? লেখক কে? জ্যোতির প্রকৃত নাম কী? উদ্ধৃতিটি কোন প্রসঙ্গে করা হয়েছে? এই ঘটনার মধ্য দিয়ে চরিত্রটির কোন দিকটি উজ্জ্বল হয়? জ্যোতি ঘোড়ার পিঠে ওঠার পর কী হয়? ১+১+১+২+১+২ = ৮
উঃ- ‘বাঘাযতীন’ রচনার অংশ।
* লেখক পৃথ্বীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।
* জ্যোতির প্রকৃত নাম যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ( বাঘাযতীন )।
* রাস্তায় ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া এক শিশুকে একটা পাগলা ঘোড়ার আক্রমণ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করেছিল। জ্যোতি ঘোড়াটাকে বাগে এনে ঘোড়ার পিঠে চেপে বসে পড়েছিল। সেই প্রসঙ্গে কথাটি বলা হয়েছে।
* এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে চরিত্রটির সাহসিকতা ও বুদ্ধিমত্তার দিকটি উজ্জ্বল হয়।
* জ্যোতি ঘোড়ার পিঠে ওঠার পর অত্যন্ত শান্ত ভঙ্গিতে ঘোড়ার পিঠে গলায় দাবনায় ছোট ছোট চাপর মেরে হাত বুলিয়ে দিতে থাকল এবং ঘোড়াটিও শান্ত হল।
খ) “যখন এতটুকুটি ছিলি বাপ মা তোর বিদেশ গেল” –
কোন রচনা থেকে নেওয়া হয়েছে? রচনাকার কে? কে, কার সম্পর্কে কথাগুলি বলেছেন? কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কথাগুলি বলা হয়েছে? ১+১+২+৪ = ৮
উঃ- ‘আলো’ রচনা থেকে নেওয়া হয়েছে।
* রচনাকার হলেন লীলা মজুমদার।
* শম্ভুর পিসি, শম্ভু সম্পর্কে কথাগুলি বলেছেন।
* ঝড় জলের রাত্রে শম্ভুর দাদুর পায়ের হাড় ভেঙে গিয়েছিল। তার পিসি শম্ভুকে লুসাই পাহাড়ের মাথা থেকে হাড়ভাঙা পাতা গাছ আনতে বললে সে ভয় পাচ্ছিল। কারণ, শম্ভুর অন্ধকারকে খুব ভয় লাগে। কিন্তু ওষুধটা দু’ঘণ্টার মধ্যে লাগাতে হবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে শম্ভুকে একথাগুলি বলা হয়েছে।
গ) “বোতোর দেখা পাওয়া নাকি সব সময়েই ভালো” – বক্তা কে? কার লেখা এবং কোন গদ্যের অংশ ? বক্তা কোথায় হারিয়ে গিয়েছিল? বোতো কাদের রক্ষা করে? বোতোর চেহারার বর্ণনা দাও। ১+২+১+১+৩ = ৮
উঃ- বক্তা হলেন উবা।
* অমরেন্দ্র চক্রবর্তীর লেখা ‘আমাজনের জঙ্গলে’ নামক গদ্যের অংশ।
* বক্তা আমাজনের জঙ্গলে হারিয়ে গিয়েছিল।
* বোতো আমাজনের প্রাণীদের রক্ষা করে।
* বোতোর চেহারা লম্বায় এক-দেড় হাত লম্বা। নাক ও ঠোঁট খুব সরু, মস্ত বড় মাথা, লেজটা শরীরের শেষ প্রান্ত থেকে দুভাগে ভাগ হয়ে গেছে। রং লাল অথবা গোলাপী।
ঘ) “ধলেশ্বরী আইলো নাকি ও-ও মাঝি ভাই?” – কোন রচনার অংশ? কার লেখা? ধলেশ্বরী এসেছে শুনে বক্তা কী করেছিলেন? অন্যান্যদের আচরণ কেমন ছিল? ধলেশ্বরী সম্পর্কে আতঙ্কের কারণ কী? কখন সকলে নিশ্চিন্ত হল? ১+১+১+২+২+১ = ৮
উঃ- ‘আমার মা-বাপের বাড়ি’ রচনার অংশ।
* রাণী চন্দের লেখা।
* ধলেশ্বরী এসেছে শুনে বক্তা চোখ দুটো টিপে বালিশের ভেতর মাথাটা আরো গুঁজে দিলেন।
* অন্যান্যরা সকলে আতঙ্ক হয়ে পড়েছিলেন। কারও মুখে কোন কথা ছিল না। মাঝিরা শুধু থেকে হুংকার দিয়ে বলে উঠছিল ‘বলো ভাই– বদর বদর হৈ’।
* কারণ, ধলেশ্বরী খ্যাপা নদী। তালে-বেতালে চলে। এলোপাতাড়ি ঢেউয়ের ধাক্কা কখনও এদিক হতে এসে লাগে, কখনও ওদিক হতে। চলার তাল ঠিক রাখতে জানে না ধলেশ্বরী।
* যখন ধলেশ্বরী নদী পেরিয়ে শান্ত ধারায় নৌকা পাড়ে এলো, তখন সকলে নিশ্চিন্ত হল।
ঙ) “গত একমাস আমরা যে কষ্ট পেয়েছি, আমি ভাবতে পারি না কোনো মানুষ কোনোদিন সে কষ্ট সহ্য করেছে কিনা।” – উদ্ধৃত অংশটি কার লেখা এবং কোন গদ্যের অংশ? ‘আমরা’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? কিসের জন্যে তাঁরা এই কষ্ট স্বীকার করেছেন? তাঁদের কষ্টের বর্ণনা দাও। ২+২+১+৩ = ৮
উঃ- উদ্ধৃত অংশটি নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় এর লেখা ‘দক্ষিণমেরু অভিযান’ গদ্যের অংশ।
* ‘আমরা’ বলতে ক্যাপ্টেন স্কট, ইভানস এবং তাঁদের সঙ্গী সাথীদের কথা বলা হয়েছে।
* ক্যাপ্টেন স্কট এবং তাঁর সঙ্গী সাথীরা দক্ষিণমেরু অভিযান সফল করার জন্য এই কষ্ট স্বীকার করেছেন।
* তাঁদের কষ্টের বর্ণনা – দক্ষিণ মেরু থেকে ফেরার পথে তাদের সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয়েছিল বরফের ঝড় শুরু হয়ে। দিনের পর দিন তাঁরা আকাশ, পৃথিবী কিছুই দেখতে পাচ্ছিলেন না। পথ হারিয়ে শুধু বরফের বৃষ্টি তাঁদের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছিল। দিনের পর দিন ক্রমাগত বাড়তে থাকা এই দুর্যোগ আবহাওয়া শেষ পর্যন্ত তাঁদেরকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।
২। যে কোনো চারটি প্রশ্নের উত্তর দাও : ৪ × ৪ = ১৬
ক) “আমার জন্যে সব রাস্তাই খোলা
আসতে যেতে কোথাও নেই মানা।” – কোন কবিতার অংশ? কবির নাম কী? পংক্তি দুটির অর্থ লেখো। ১+১+২ = ৪
উঃ- ‘মালগাড়ি’ কবিতার অংশ।
* কবির নাম প্রেমেন্দ্র মিত্র।
* মালগাড়ি যাতায়াতের জন্য সকল রাস্তা খোলা থাকে। থামার জন্য কোনো নিষেধ থাকে না। কবিতার কথক সেরকম স্বাধীনভাবে চলতে চাইছেন। তিনি কোনো নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্যে থাকতে চাইছেন না।
খ) “ইচ্ছে করে পাহারওলা হয়ে
গলির ধারে আপন মনে জাগি।” – কার এই ইচ্ছে জাগে? তার আর কী কী হবার ইচ্ছে জাগে? ১+৩ = ৪
উঃ- “বিচিত্র সাধ” কবিতার অংশ, কবির নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
* এখানে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ইচ্ছা জাগে।
* কবির পাহারাওয়ালা ছাড়াও কখনো বাগানের মালি আবার কখনো ফেরিওয়ালা বা চুড়িওয়ালা হতে ইচ্ছা জাগে।
গ) ‘আদর্শ ছেলে’ কবিতাটি কার লেখা? কবি আমাদের দেশের ছেলেদের কাছে কী প্রত্যাশা করেন? প্রত্যেক দেশবাসীর কী প্রতিজ্ঞা করা উচিত? ১+১+২ = ৪
* ‘আদর্শ ছেলে’ কবিতাটি কুসুমকুমারী দাশের লেখা।
* কবি আমাদের দেশের ছেলেদের কাছে প্রত্যাশা করেন যে, ছেলেরা যেন কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হয়।
* প্রত্যেক দেশবাসীর প্রতিজ্ঞা করা উচিত – ভীত না হয়ে বিপদ আসলে যেন আগুয়ান হয়। তারা যেন সত্যিকারে মানুষ হয়।
ঘ) কবি কাজী নজরুল ইসলাম কীভাবে সাগর পাড়ি দিয়ে বাণিজ্য করতে চান? তিনি দেশে দেশে বাণিজ্য করে কী কী করতে চান? ২+২ = ৪
উঃ- কবি কাজী নজরুল ইসলাম সওদাগর হয়ে মধুকর ডিঙা নিয়ে দেশে দেশে বাণিজ্য করতে চান।
* কবি দেশে দেশে বাণিজ্য করে মায়ের দুঃখ ঘোচাতে চান, জগৎ জুড়ে সুখ কুড়াতে চান এবং মাকে রাজরানী করে, নিজেকে রাজকুমার করতে চান।
ঙ) “ইচ্ছে করে সেলেট ফেলে দিয়ে
অমনি করে বেড়াই নিয়ে ফেরি।” – কোন কবিতার অংশ? কার লেখা? তার কী কী হতে ইচ্ছে করে?
১ + ১ + ২ = ৪
উঃ- ‘বিচিত্র সাধ’ কবিতার অংশ।
* রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ।
* তার ইচ্ছে করে কখনো চুড়িওয়ালা হয়ে চুড়ি বিক্রি করা, আবার কখনো বাগানের মালি হয়ে বাগানে কোদাল দিয়ে মাটি কোপানো। আবার কখনো ইচ্ছা করে পাহারাওয়ালা হয়ে রাত্রে লন্ঠন হাতে বাড়ির দরজায় পাহারা দেওয়া।
৩। কবি ও কবিতার নাম লিখে শূন্যস্থান পূরণ করো। ১ + ১ + ৬ = ৮
“সূর্য আমায় ___ দেয়
আপন তেজে ___,
চাঁদ ___ হাসতে মিঠে
___ কথা বলতে।
ইঙ্গিতে তার __ সাগর,
অন্তর হোক ____…”
উঃ- কবিতার নাম – ‘সবার আমি ছাত্ৰ’, কবির নাম -সুনির্মল বসু।
সূর্য আমায় মন্ত্রণা দেয়
আপন তেজে জ্বলতে,
চাঁদ শিখাল হাসতে মিঠে,
মধুর কথা বলতে।
ইঙ্গিতে তার শিখায় সাগর,
অন্তর হোক রত্নআকর… ”
৪। ক) অর্থ লেখ ( যে কোনো ৬ টি ) : ৬ × ১ = ৬
আশ্চর্য, বিজ্ঞ, আমন্ত্রণ, আয়োজন, পাল্লা, পাঞ্জা, গাদাগাদি।
উঃ- আশ্চর্য – অবাক, আজব বিজ্ঞ – জ্ঞানী, অভিজ্ঞ আমন্ত্রণ – নিমন্ত্রণ
আয়োজন – জোগাড়, ব্যবস্থা পান্না – দামি পাথর পাঞ্জা – থাবা, পায়ের ছাপ
পাঙ্খা – পাখা গাদাগাদি – ঠাসাঠাসি
খ) বাক্য রচনা কর ( যে কোনো ৩ টি ) : ৩ × ২ = ৬
ব্যাকুল, গাছকোমর, এলোপাথাড়ি, অবসন্ন, পণ।
উঃ- ব্যাকুল – চকলেট খাবার জন্য শিশুটি ব্যাকুল হয়ে কাঁদছে।
গাছকোমর – গ্রামের মেয়েরা সাধারণত গাছ কোমর পর্যন্ত কাপড় বেঁধে কাজে নামে।
এলোপাথাড়ি – পুলিশ চোরকে ধরার জন্য এলোপাথাড়ি গুলি করল।
অবসন্ন – পরীক্ষায় খারাপ ফল করে সে অবসন্ন।
পণ – বিয়ের সময় পণ দেওয়া নেওয়া হয়।
গ) বর্ণ বিশ্লেষণ কর ( যে কোনো ৩ টি ) : ৩ × ২ = ৬
কল্যাণ, দঙ্গল, পর্বতমালা, ক্রমাগত, নিমন্ত্রণ।
উত্তর-
কল্যাণ > ক+ অ +ল +য +আ +ণ দঙ্গল > দ+অ +ঙ+ গ+ অ + ল + অ
পর্বতমালা> প+ র +ব+ অ +ত্+অ +ম +আ +ল+ আ ক্রমাগত> ক+ র+ অ+ ম +আ +গ +ত
নিমন্ত্রণ।> ন+ ই +ম +ন +ত +র+ অ + ণ
ঘ) বিপরীত শব্দ লেখ ( যে কোনো ৬ টি ) : ৩ × ২ = ৬
ইচ্ছা, বুড়ো, হেসে, শুরু, সন্দেহ, শান্ত, অভাব।
উত্তর-
ইচ্ছা – অভিলাষ বুড়ো – ছোকরা হেঁসে – কেঁদে শুরু – শেষ
সন্দেহ – বিশ্বাস শান্ত – চঞ্চল অভাব – সচ্ছলতা
৫। ক) এলোমেলো বর্ণগুলি সাজিয়ে শব্দ গঠন কর ( যে কোনো ৪ টি ) ৪ × ১ = ৪
ধীতাপনরা, শর্বসনা, সেপ্যারঞ্জা, ছালছাগনা, ইশাগুমরু।
উত্তর-
ধীতা পন রা। >পরাধীনতা শ র্ব স না > সর্বনাশ সে প্যা রা। >সেরাপ্যা
ছাল ছাগ না > ছাগলছানা ইশা গুমরু > গুরুমশাই
খ) বিপরীত লিঙ্গের শব্দটি লেখ ( যে কোনো ৪ টি )
সেজো পিসিমা, শিক্ষক, কাকা, ন্যাড়া, নবীন।
উঃ- সেজোপিসিমা – সেজো পিসেমশাই শিক্ষক – শিক্ষিকা।
কাকা – কাকি ন্যাড়া – নেড়ী নবীন – নবীনা
গ) এক কথায় প্রকাশ কর ( যে কোনো ৪ টি ) ৪ × ১ = ৪
নতুন আবিষ্কারের জন্য যাত্রা, ভিক্ষার অভাব, যিনি চিকিৎসা করেন, যা বারবার দুলছে, সহ্য করার ক্ষমতা।
উঃ- নতুন আবিষ্কারের জন্য যাত্রা – অভিযান
ভিক্ষার অভাব – দুর্ভিক্ষ
যিনি চিকিৎসা করেন – চিকিৎসক
যা বারবার দুলছে – দোদুল্যমান
সহ্য করার ক্ষমতা – সহিষ্ণু
৬। যে কোনো ১ টি বিষয় নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা কর। ৮
ক) একটি গৃহপালিত পশু, খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, গ) প্রিয় একটি উৎসব।
প্রিয় উৎসব / দুর্গাপূজা
ভূমিকা : শুরুতেই বলা যেতে পারে যে, আমার এবং বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে প্রিয় এবং বড়ো উৎসব হল দুর্গাপূজা।
উৎসবের উদ্দেশ্য : উৎসব আমাদের জীবনে দুঃখ-কষ্ট, ক্লান্তি দূর করে আনন্দ নিয়ে আসে। তাই আমরা উৎসবে মেতে উঠি।
দেবীর বর্ণনা : দেবী দূর্গার পায়ের নীচে ত্রিশূলবিদ্ধ মহিষাসুর। দুর্গার দশটি হাতেই বিভিন্ন রকম অস্ত্র। দেবীর ডানদিকে ধনের দেবী লক্ষ্মী ও সিদ্ধিদাতা গণেশ থাকেন এবং বাম দিকে বিদ্যার দেবী সরস্বতী ও দেব সেনাপতি কার্তিক থাকেন। দেবী দুর্গার বাহন সিংহ। লক্ষ্মীর বাহন পেঁচা, সরস্বতীর বাহন হাঁস। গণেশের বাহন ইঁদুর, কার্তিকের বাহন ময়ূর।
পূজার বিবরণ : সাধারণত আশ্বিন মাসে শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠীতে দেবী দূর্গার বোধন হয়। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীতে মহা সমারোহে দেবীর পূজা হয়। দেবীর সামনে নানারকম নৈবেদ্য দিয়ে মন্ত্রপাঠ করে পূজা হয়। দশমীর দিন নদী বা বড়ো জলাশয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়।
পূজার আনন্দ : পূজা শুরুর আগেই শুরু হয়ে যায় কেনা-কাটা। পূজার কয়েক দিন আগে থেকেই স্কুল, কলেজ, অফিস সবই বন্ধ হয়ে যায়। প্রবাসীরা বাড়ি ফেরে। পূজার কয়েকদিন প্রতিমা দর্শনের জন্য পূজো মণ্ডপে খুব ভিড় হয়। নানান জায়গায় সারা রাত ধরে চলে প্রতিমা দর্শন।
উপসংহার ( শেষ কথা ) : সব শেষে বলা যায় যে, এই উৎসবে শুধু বাঙালি হিন্দুরাই নয়, অন্যান্য ধর্ম ও সম্প্রদায়ের লোকেরাও অংশগ্রহণ করে।
সমাপ্ত
Check Also:
প্রাথমিক শেষ পরীক্ষা (বৃত্তি পরীক্ষা) সমগ্র প্রশ্ন ও উত্তর – ২০১৭
One thought on “প্রাথমিক শেষ পরীক্ষা ( বৃত্তি পরীক্ষা ) সমগ্র প্রশ্ন ও উত্তর – ২০১৮ | প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ, পঃবঃ পরিচালিত”