প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ, পঃবঃ পরিচালিত
প্রাথমিক শেষ পরীক্ষা (বৃত্তি পরীক্ষা) সমগ্র প্রশ্ন ও উত্তর – ২০১৭
পূর্ণমান- ১০০, বিষয় : বাংলা, সময় : ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট
১। যে কোনো চারটি প্রশ্নের উত্তর দাও : ৪ × ৮ = ৩২
ক) “কাজটা যতটা সহজ মনে করেছিল, ততটা সহজ হবে না।” — উদ্ধৃতিটি কার লেখা, কোন রচনার অংশ? কাজটি কী? কাজটি সহজ বলে মনে হল না কেন? কাজটা কিভাবে সম্ভব হল? ২+১+২+৩=৮
উঃ- উদ্ধৃতিটি তেৎসুকো কুরোয়ানাগির লেখা ‘তোত্তো-চানের অ্যাডভেঞ্চার’ নামক রচনার অংশ।
* কাজটা হল – ইয়াসুয়াকি চানকে গাছে ওঠানো।
* কাজটা সহজ বলে মনে হল না। কারণ, ইয়াসুয়াকি-চানের হাতে পায়ে এতই কম জোর ছিল যে মইয়ের প্রথম ধাপটাও তার পক্ষে একা ওঠা সম্ভব ছিল না। তেত্তো-চান পিছন ফিরে নেমে এল, এসে ইয়াসুয়াকি-চানকে নীচ থেকে ঠেলে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগল। কিন্তু বেচারা তো নিজেই একটা ছোটোখাটো রোগা মানুষ, ওর পক্ষে কী অতশত সম্ভব? মইটাকেই সোজা করে কিছুতেই রাখা সম্ভব হচ্ছিল না। ইয়াসুয়াকি-চান মইয়ের প্রথম ধাপ থেকে পা নামিয়ে মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে রইল। এই প্রথম তেত্তো-চান বুঝতে পারল যে, সে কাজটা যতটা সহজ মনে করেছিল, ততটা সহজ হবে না।
* তেত্তো-চান দারোয়ানের ঘর থেকে একটা বাড়ির সিঁড়ির মতন মই পেয়ে গেল যা এমনিতেই সোজা হয়ে থাকে কাউকে ধরতে হয় না। ওই সিঁড়ি-মইটা ও টেনে নিয়ে এল গাছের গোড়ায়। ইয়াসুয়াকি চান একটা একটা করে পা, এক ধাপ এক ধাপ ওপরের সিঁড়িতে তুলে দিচ্ছিল, আর নিজের মাথা দিয়ে ইয়াসুয়াকি চানের পিছনটা ঠেলে দিচ্ছিল। অবশেষে ইয়াসুয়াকি চান মইয়ের মাথায় পৌঁছাল। তারপর তেত্তো-চান লাফিয়ে দু-ভাগ ডালে চড়ে বসল। তেত্তো-চান হাত বাড়িয়ে ইয়াসুয়াকি চানের হাতটা ধরল। ভাগ হওয়া ডালে তেত্তোচান দাঁড়িয়ে মইয়ের মাথায় পেটের উপর ভর দিয়ে শোওয়া ইয়াসুয়াকি চানকে প্রাণপণে টেনে গাছের ওপরে তুলল।
খ) “সুতরাং ঠিক হলো আমাদের দলটা এবার ছোটো পিসিমার বাড়ি হয়ে সেজ পিসিমার বাড়ি যাবে।”— কাদের নিয়ে দল গঠন করা হয়েছিল? ‘টমবয়’ শব্দের অর্থ কী? টমবয়ের বর্ণনা দাও। ছোটো পিসিমা কেমন প্রকৃতির মানুষ ছিলেন? সেজ পিসিমার গ্রামের নাম কী? ২+১+২+২+১=৮
উঃ- গল্পের কথক, ছোটো পিসিমা আর সেজ পিসিমার চার ছেলেমেয়েকে নিয়ে দল গঠন করা হয়েছিল।
* ‘টমবয়’ শব্দের অর্থ গেছো মেয়ে।
* টমবয়ের নাকে নোলক, কিন্তু মাথাটি ন্যাড়া। সে গাছ কোমর বেঁধে সকলের আগে আগে গাছে উঠে যায়। মারামারি বাঁধলে দঙ্গলে লড়ে।
* ছোটো পিসিমা একজন বিধবা মহিলা। তিনি একাই ছেলেদের ও তাঁর ভিটে আগলে রাখেন। তাঁর প্রাণশক্তি প্রচুর। দিনে খলবল করে কাজ করেন। রাতে লণ্ঠন জ্বালিয়ে পাহারা দেন। চোর, ডাকাত, প্রতিবেশী এবং সন্তানেরা কেউ তাঁর সঙ্গে এঁটে উঠতে পারে না।
* সেজ পিসিমার গ্রামের নাম চন্দ্রহার।
গ) “মুখ তুলে বুক ফুলিয়ে দৌড়ে শম্ভু সেই পথ ধরল।”— শম্ভু কে? সে কোথায় এবং কীজন্য গিয়েছিল? কারা শম্ভুকে ভয় দেখিয়েছিল? কে, কেন তাকে তিরস্কার করেছিল? শেষ পর্যন্ত সে ভয়কে জয় করতে পেরেছিল কী? ১+২+২+২+১=৮
উঃ- লীলা মজুমদারের লেখা ‘আলো’ নাটকটির বারো বছর বয়সের একটি ছেলের চরিত্র হল শম্ভু।
* সে সুসনি পাহাড়ের মাথায় দাদুর জন্য হাড়ভাঙা পাতার গাছ আর পাথরের গুহার লাল মধু আনতে গিয়েছিল।
* বিড়াল, প্যাঁচা, গাছ, বনবেড়াল, মনসাঝোপ ও বাদুড়েরা তাকে ভয় দেখিয়েছিল।
* শম্ভুর পিসিমা শম্ভুকে তিরস্কার করেছিল। কারণ, শম্ভু যখন ছোটো ছিল তখন বাপ-মা বিদেশে চলে যায়। দাদুই তাকে বুকে করে মানুষ করে। প্রাণ দিয়ে দাদু শম্ভু ও শম্ভুর পিসিকে বাঁচিয়ে রেখেছিল। মাথার উপরকার ঘরের ছাদ নিজের হাতে বেঁধেছিল। হাঁড়ির ভিতরকার ওই চাল নিজে গিয়ে হাট থেকে কিনে এনেছিল। আর আজ এই বিপদের দিনে ওষুধ আনতে যেতে শম্ভু ভয় পাচ্ছে। তাই পিসিমা শম্ভুকে তিরস্কার করেছিল।
* হ্যাঁ, শেষ পর্যন্ত শম্ভু ভয়কে জয় করতে পেরেছিল।
ঘ) “আমরা পাকোয়া নদীর কিনারায় পৌঁছোলাম।” — আলোচ্য অংশে ‘আমরা’ কারা? পাকোয়া নদীর বর্ণনা দাও। রাতে থাকার ব্যবস্থা কীভাবে করা হল? কিভাবে বুনো হাতি তাড়ানো হল? ১+২+২+৩=৮
উঃ- আলোচ্য অংশে আমরা বলতে কথক ও তাঁর ষাটজন সঙ্গী ও দুটো হাতিকে বোঝানো হয়েছে।
* পাকোয়া নদীটা সত্তর-আশি হাত চওড়া, তাতে এক কোমর জল।
* চারটে পাড়ে চারটের সময় অন্য লোকজন এসে পৌঁছল। নদীর ওপারে বন কেটে তাঁবু খাটানো হল। খুব বড়ো বড়ো ধুপি আর পাহারার বন্দোবস্ত করা হল। তাঁবুর কাছে দুটো হাতি বেঁধে রাখা হল।
* লুশাইরা শুকনো বাঁশের মশাল তৈরি করে লম্বা লম্বা কাঁচা বাঁশের আগায় বেঁধে রাখল। রাত্রে হাতি এলে ওই মশাল জ্বেলে তার লম্বা বাঁশের বাঁট ধরে ঘুরিয়ে হাতি তাড়াবে। এমনি করে লুশাইরা তাঁদের ক্ষেত থেকে হাতি তাড়ায়।
ঙ) প্রথম দক্ষিণ মেরু অভিযান কত সালের কোন্ মাসে শুরু হয়েছিল? ইংল্যান্ডের দক্ষিণ মেরু যাত্রায় স্কটের সঙ্গী কারা ছিলেন? ইংল্যান্ডে দক্ষিণ মেরু অভিযানের আয়োজক সংস্থার নাম লেখো। স্কট আর কত মাইল দূরত্ব অতিক্রম করতে পারলেই দক্ষিণ মেরুতে প্রথম পৌঁছতে পারতেন। এডওয়ার্ড দ্বীপ থেকে দ্বিতীয়বার যাত্রাকালে কারা স্কটের সঙ্গী হয়েছিলেন?
উঃ- প্রথম দক্ষিণ মেরু অভিযান ১৯০১ সালের আগস্ট মাসে শুরু হয়েছিল।
* ইংল্যান্ডের দক্ষিণ মেরু যাত্রায় স্কটের সঙ্গী ছিলেন স্যার আর্নস্ট ম্যাকলটন।
* ইংল্যান্ডের দক্ষিণ মেরু অভিযানের আয়োজক সংস্থার নাম ‘রয়েল জিয়োগ্রাফিক্যাল সোসাইটি’।
* স্কট আর ৩৫০ মাইল দূরত্ব অতিক্রম করতে পারলেই দক্ষিণ মেরুতে প্রথম পৌঁছতে পারতেন।
* স্কটের সঙ্গী হয়েছিলেন স্যাকলটন ও উইলসন সঙ্গে উনিশটা কুকুর।
২। যে-কোনো চারটি প্রশ্নের উত্তর দাও : ৪ × ৪ = ১৬
ক) “বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর” —‘বিশ্বজোড়া পাঠশালা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? কবি কাদের কাছ থেকে কি শিক্ষা লাভ করেন? ২+২=৪
উঃ- কবি সুনির্মল বসু বলেছেন আমরা এই বিশ্বপ্রকৃতির সবুজ রাজ্যে বাস করি। এই প্রকৃতি রাজ্যে আমরা বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করি। আমাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষার বাইরেও একটা শিক্ষা আছে। এই মহাজাগতিক বিশ্বপ্রকৃতিকেই পাঠশালা বলেছেন।
* কবি আকাশের কাছ থেকে উদার হতে শিক্ষা পান। বাতাসের কাছ থেকে কর্মী হবার মন্ত্র পান। পাহাড়ের কাজ থেকে মৌন হওয়ার শিক্ষা পান। খোলা মাঠের কাছ থেকে উন্মুক্ত হবার শিক্ষা পান। সূর্যের কাছ থেকে আপন তেজে জ্বলার শিক্ষা পান।
খ) “আল্লা মেঘ দে পানি দে ছায়া দেরে তুই” — কবিতার কবি কে? কারা কেন এই প্রার্থনা করছে? ১+৩=৪
উঃ- আলোচ্য অংশটি ‘বর্ষার প্রার্থনা’ কবিতার এবং কবি হলেন জসীম উদ্দিন।
* চাষিরা প্রার্থনা করছে যে দ্বিপ্রহর বেলায় ধু ধু বালুচরে রোদের কলিজা ফাটে আর তৃষ্ণায় কাতর হয়। আসমান শুকিয়ে যায়, জমিন ফেটে যায়। তাই জমিতে যেন জলের ছোঁয়া লেগে পুনরায় জমি তার প্রাণ ফিরে পায়।
গ) “আমি যখন হাতে মেখে কালি / ঘরে ফিরি সাড়ে চারটে বাজে” — কে সাড়ে চারটের সময় ঘরে ফেরে? তখন কাকে দেখে তার কি ইচ্ছা হয়? এইরকম ইচ্ছার কারণ কী? ১+১+২=৪
উঃ- কবিতার কথক সাড়ে চারটের সময় ঘরে ফেরে।
* তখন বাবুদের ফুল বাগানে মালিকে মাটি কোপাতে দেখে তারও ওই ইচ্ছা হয়।
* কথকের মালি হবার ইচ্ছা। কারণ, মালি যখন কোদাল দিয়ে মাটি কোপায় কেউ তাকে কোনো নিষেধ করে না। তার গায়ে মাথায় ধুলো লাগলে তাকে বকে না। তার মা তার ধুলো বালি ধুয়ে দিতে চায় না ও সাফ জামা পরায় না।
ঘ) ‘সত্যি চাওয়া’ কবিতাটি কার লেখা? এখানে ‘তোরা’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে? তারা সত্যি চাইলে কী কী হতে পারে বলে কবি মনে করেন? ১+১+২=৪
উঃ- ‘সত্যি চাওয়া’ কবিতাটি কবি নরেশ গুহ-র লেখা।
* এখানে ‘তোরা’ বলতে সমাজে বসবাসকারী প্রতিটি মানুষকে বোঝানো হয়েছে।
* তারা সত্যি চাইলে আরও সবুজ ঘাস, মিষ্টি জল, স্বাদের বিভিন্ন ফল ও সমস্ত পরিবেশ মিষ্টি-মধুর গানে ভরে যেতে পারে।
ঙ) “ওগো নেয়ে নাওখানি বাইয়ো” — ‘নেয়ে’ শব্দের অর্থ কী? কোন্ অবস্থায় নাওখানি বাওয়া হচ্ছে? কবি ‘নেয়ে’কে কি নির্দেশ দিচ্ছেন? তিনি নিজে কি সহায়তা করবেন বলে জানাচ্ছেন? ১+১+১+১=৪
উঃ- ‘নেয়ে’ শব্দের অর্থ মাঝি।
* যখন প্রচণ্ড বেগে খরবায়ু বয়ে চলে, চারদিক মেঘে ছেয়ে যায় তখন নাওখানি বাওয়া হচ্ছে।
* কবি নেয়েকে শক্ত করে হাল ধরতে নির্দেশ দিচ্ছেন। হাঁই মারো, মারো টান হাঁইয়া বলে,নৌকা চালাতে বলেছেন। উদ্বেগে বাইরে তাকাতে না করেছেন। ভয় না পেয়ে তালে তাল দিয়ে জয়গান গাইতে বলেছেন।
* কবি নিজে পাল তুলে বাঁধবেন বলে জানাচ্ছেন।
৩। কবি ও কবিতার নাম লিখে শূন্যস্থান পূরণ করো : ২+৬=৮
“সাত …………………… ফেনায় ফেনায় ………………………….
……………………….. যাই ভেসে ……………………… দিশে
পরির ………………………….. বন্ধ ……………………….. দিই হানা মনে মনে।”
উঃ- কবিতার নাম—কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার, কবির নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
* সাগরের, মিশে, আমি, দূর, দেশে, দুয়ার।
৪। ক) অর্থ লেখো (যে-কোনো ৬টি) : ৬ × ১ = ৬
দিল খোলা, ঠোক্কর, নিশান, ইশারা, হুংকার, দস্তুরমতো, কসরত।
উঃ- দিল খোলা — উদারমনা। ঠোক্কর — হোঁচট, ধাক্কা। নিশান — পতাকা, নিদর্শন। ইশারা — ইঙ্গিত। হুংকার – গর্জন। দস্তুরমতো — রীতিমতো। কসরত — কায়দা।
খ) বাক্য রচনা করো (যে-কোনো ৩টি) : ৩ × ২ = ৬
ভ্যাবাচাকা, প্রাণপণ, একপলক, নজরানা, আবিষ্কার।
উঃ- ভ্যাবাচাকা = সাপ দেখে লোকটি ভ্যাবাচাকা হয়ে গিয়েছিল।
প্রাণপণ = খেলায় জয়লাভ করার জন্য দুই দলই প্রাণপণ লড়াই করে।
এক পলক = পুলিশ কে দেখে চোরটা এক পলকে হাওয়া হয়ে গেল।
নজরানা = রাজা রানীকে নজরানা দিলে খুশি হত।
আবিষ্কার = বিজ্ঞানীরা নিত্য নতুন আবিষ্কার করে চলছে।
গ) বর্ণ বিশ্লেষণ করো (যে-কোনো ৩টি) : ৩ × ২ = ৬
কল্যাণ, মুশকিল, রঙিন, বাগিচা, আস্পর্ধা।
উঃ- কল্যাণ = ক্ + অ + ল্ + য্ + আ + ণ্ + অ।
মুশকিল = ম্ + উ + শ্ + ক্ + ই + ল্ + অ।
রঙিন = র্ + অ + ঙ্ + ই + ন্ + অ।
বাগিচা = ব্ + আ + গ্ + ই + চ্ + আ।
আস্পর্ধা = আ + স্ + প্ + অ + র্ + ধ্ + আ।
ঘ) বিপরীত শব্দ লেখো (যে-কোনো ৬টি) : ৬ × ১ = ৬
মৌন, নবীন, অভ্যাস, দুর্বল, সুধা, গৌরব, তাড়াহুড়া।
উঃ- মৌন — মুখর। নবীন — প্রবীণ। অভ্যাস — অনভ্যাস। দুর্বল — সবল। সুধা —গরল। গৌরব — লজ্জা। তাড়াহুড়া — দেরি।
৫। ক) এলোমেলো বর্ণগুলি সাজিয়ে শব্দ গঠন করো (যে-কোনো ৪টি) : ৪ × ১ = ৪
শ টে ন ভি লি, ল ত ক্ষ্মী র ভা, ক্তি ভো ঙ্ প জ ন, কি স ৎক চি, ন ভো ব ন জ।
উঃ- শ টে ন ভি লি = টেলিভিশন। ল ত ক্ষী র ভা = ভারতলক্ষ্মী। ক্তি ভো ঙ্ প জ ন = পঙ্ক্তিভোজন। কি স ৎক চি = চিকিৎসক। ন ভো ব ন জ = বনভোজন।
খ) বিপরীত লিঙ্গের শব্দ লেখো (যে-কোনো ৪টি) : ৪ × ১ = ৪
শ্রীমতী, নাপিত, ন্যাড়া, পিসিমা, কবি
উঃ- শ্রীমতী = শ্রীমান। নাপিত = নাপিতানি। ন্যাড়া = নেড়ী। পিসিমা = পিসেমশাই। কবি = মহিলা কবি।
গ) এককথায় প্রকাশ করো (যে-কোনো ৪টি) : ৪ × ১ = ৪
যে সবকিছু খায়, যা বারবার দুলছে, যিনি গান করেন, যিনি (স্ত্রী) সবকিছু সহ্য করতে পারেন, যার দয়া নেই।
উঃ- যে সবকিছু খায় = সর্বভুক। যা বারবার দুলছে = দোদুল্যমান। যিনি গান করেন = গায়ক/গায়িকা। যিনি (স্ত্রী) সবকিছু সহ্য করতে পারেন = সর্বংসহী। যার দয়া নেই = নির্দয়।
৬। যে-কোনো একটি বিষয় অবলম্বন করে অনুচ্ছেদ রচনা করো : ৮
(পনেরটি বাক্যের মধ্যে লিখতে হবে)
ক) যে উৎসবটি তুমি সবথেকে ভালবাস। খ) একটি গৃহপালিত পশু। গ) নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু।
উঃ- ক) যে উৎসবটি তুমি সবথেকে ভালবাস।
উঃ- খ) একটি গৃহপালিত পশু।
উঃ- গ) নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু।
One thought on “প্রাথমিক শেষ পরীক্ষা (বৃত্তি পরীক্ষা) সমগ্র প্রশ্ন ও উত্তর – ২০১৭”